বড়াইগ্রাম (নাটোর), ২৯ জানুয়ারি, এবিনিউজ : নাটোরের বড়াইগ্রামে অটো রাইচ মিলের গরম পানি ফসলি জমিতে গিয়ে ফসলের ক্ষতির প্রতিবাদে বিক্ষোভ, মানববন্ধন ও মহাসড়ক অবরোধ কর্মসূচি পালন করেছে স্থানীয় কৃষকরা।
আজ সোমবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার গড়মাটি এলাকায় নাটোর-পাবনা মহাসড়কের রশিদ অটোরাইস মিল গেটে এই ঘটনা ঘটে। এসময় মহাসড়কের দুই পাশে যানবাহনের দীর্ঘ জট বাধে। পরে বেলা ১১টার দিকে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে কৃষকদের সাথে আলোচনা করে সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক করে।
ক্ষতিগ্রস্ত স্থানীয় কৃষক আবুল হোসেন , মিজানুর রহমান, মাহফুজুর রহমানসহ আরো অনেকে জানান, গত দুই বছর পূর্ব থেকেই এলাকার রশিদ অটোরাইচ মিলের পরিত্যাক্ত গরম পানি তাদের ফসলী জমিতে গিয়ে পড়ে। এতে করে রাইচ মিলের আশেপাশের ফসলি জমির সকল ধরনের ফসলের চারা পুড়ে যাওয়া সহ বিভিন্ন ধরণের ক্ষতি হচ্ছে।
বিষয়টি রাইচ মিল কতৃপক্ষকে একাধিকবার জানিয়েও কোন কাজে আসেনি। এরই প্রতিবাদে এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকরা একত্রিত হয়ে মিলের সামনে নাটোর-পাবনা মহাসড়কে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন কর্মসুচি শুরু করে।
এ সময় তারা দাবি জানায়, রাইচ মিলের গরম পানি ফসলি জমিতে ছেড়ে দেওয়ায় তাদের যা ক্ষতি হয়েছে তা মিল কর্তৃপক্ষের পুষিয়ে দিতে হবে।
রশিদ অটোরাইস মিলের ব্যবস্থাপক জহুরুল ইসলাম মোবাইল ফোনে অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, মিলের নিজস্ব জমিতে বর্জ্য গরম পানি ফেলা হয়। এতে কোন ব্যক্তি মালিকানা ফসলি জমির ক্ষতি হওয়ার সুযোগ নেই।
বড়াইগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহরিয়ার খান জানান, মহাসড়ক অবরোধের কথা শুনে ঘটনাস্থলে পুলিশ গিয়ে কৃষকদের সাথে কথা বলে যান চলাচল স্বাভাবিক করা হয়। অল্প সময়ের মধ্যে মিল কর্তৃপক্ষ এবং কৃষকদের নিয়ে যৌথ সভা করে সমস্যার সমাধানের আশ্বাসে কৃষকরা তাদের বিক্ষোবের অবসান ঘটায়।
আশরাফুল ইসলাম আশরাফবড়াইগ্রামে ফসলি জমি রক্ষার দাবিতে কৃষকদের বিক্ষোভ
বড়াইগ্রাম (নাটোর), নাটোরের বড়াইগ্রামে অটো রাইচ মিলের গরম পানি ফসলি জমিতে গিয়ে ফসলের ক্ষতির প্রতিবাদে বিক্ষোভ, মানববন্ধন ও মহাসড়ক অবরোধ কর্মসূচি পালন করেছে স্থানীয় কৃষকরা।
আজ সোমবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার গড়মাটি এলাকায় নাটোর-পাবনা মহাসড়কের রশিদ অটোরাইস মিল গেটে এই ঘটনা ঘটে। এসময় মহাসড়কের দুই পাশে যানবাহনের দীর্ঘ জট বাধে। পরে বেলা ১১টার দিকে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে কৃষকদের সাথে আলোচনা করে সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক করে।
ক্ষতিগ্রস্ত স্থানীয় কৃষক আবুল হোসেন , মিজানুর রহমান, মাহফুজুর রহমানসহ আরো অনেকে জানান, গত দুই বছর পূর্ব থেকেই এলাকার রশিদ অটোরাইচ মিলের পরিত্যাক্ত গরম পানি তাদের ফসলী জমিতে গিয়ে পড়ে। এতে করে রাইচ মিলের আশেপাশের ফসলি জমির সকল ধরনের ফসলের চারা পুড়ে যাওয়া সহ বিভিন্ন ধরণের ক্ষতি হচ্ছে।
বিষয়টি রাইচ মিল কতৃপক্ষকে একাধিকবার জানিয়েও কোন কাজে আসেনি। এরই প্রতিবাদে এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকরা একত্রিত হয়ে মিলের সামনে নাটোর-পাবনা মহাসড়কে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন কর্মসুচি শুরু করে।
এ সময় তারা দাবি জানায়, রাইচ মিলের গরম পানি ফসলি জমিতে ছেড়ে দেওয়ায় তাদের যা ক্ষতি হয়েছে তা মিল কর্তৃপক্ষের পুষিয়ে দিতে হবে।
রশিদ অটোরাইস মিলের ব্যবস্থাপক জহুরুল ইসলাম মোবাইল ফোনে অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, মিলের নিজস্ব জমিতে বর্জ্য গরম পানি ফেলা হয়। এতে কোন ব্যক্তি মালিকানা ফসলি জমির ক্ষতি হওয়ার সুযোগ নেই।
বড়াইগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহরিয়ার খান জানান, মহাসড়ক অবরোধের কথা শুনে ঘটনাস্থলে পুলিশ গিয়ে কৃষকদের সাথে কথা বলে যান চলাচল স্বাভাবিক করা হয়। অল্প সময়ের মধ্যে মিল কর্তৃপক্ষ এবং কৃষকদের নিয়ে যৌথ সভা করে সমস্যার সমাধানের আশ্বাসে কৃষকরা তাদের বিক্ষোবের অবসান ঘটায়।
আশরাফুল ইসলাম আশরাফবড়াইগ্রামে ফসলি জমি রক্ষার দাবিতে কৃষকদের বিক্ষোভ
বড়াইগ্রাম (নাটোর), নাটোরের বড়াইগ্রামে অটো রাইচ মিলের গরম পানি ফসলি জমিতে গিয়ে ফসলের ক্ষতির প্রতিবাদে বিক্ষোভ, মানববন্ধন ও মহাসড়ক অবরোধ কর্মসূচি পালন করেছে স্থানীয় কৃষকরা।
আজ সোমবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার গড়মাটি এলাকায় নাটোর-পাবনা মহাসড়কের রশিদ অটোরাইস মিল গেটে এই ঘটনা ঘটে। এসময় মহাসড়কের দুই পাশে যানবাহনের দীর্ঘ জট বাধে। পরে বেলা ১১টার দিকে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে কৃষকদের সাথে আলোচনা করে সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক করে।
ক্ষতিগ্রস্ত স্থানীয় কৃষক আবুল হোসেন , মিজানুর রহমান, মাহফুজুর রহমানসহ আরো অনেকে জানান, গত দুই বছর পূর্ব থেকেই এলাকার রশিদ অটোরাইচ মিলের পরিত্যাক্ত গরম পানি তাদের ফসলী জমিতে গিয়ে পড়ে। এতে করে রাইচ মিলের আশেপাশের ফসলি জমির সকল ধরনের ফসলের চারা পুড়ে যাওয়া সহ বিভিন্ন ধরণের ক্ষতি হচ্ছে।
বিষয়টি রাইচ মিল কতৃপক্ষকে একাধিকবার জানিয়েও কোন কাজে আসেনি। এরই প্রতিবাদে এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকরা একত্রিত হয়ে মিলের সামনে নাটোর-পাবনা মহাসড়কে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন কর্মসুচি শুরু করে।
এ সময় তারা দাবি জানায়, রাইচ মিলের গরম পানি ফসলি জমিতে ছেড়ে দেওয়ায় তাদের যা ক্ষতি হয়েছে তা মিল কর্তৃপক্ষের পুষিয়ে দিতে হবে।
রশিদ অটোরাইস মিলের ব্যবস্থাপক জহুরুল ইসলাম মোবাইল ফোনে অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, মিলের নিজস্ব জমিতে বর্জ্য গরম পানি ফেলা হয়। এতে কোন ব্যক্তি মালিকানা ফসলি জমির ক্ষতি হওয়ার সুযোগ নেই।
বড়াইগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহরিয়ার খান জানান, মহাসড়ক অবরোধের কথা শুনে ঘটনাস্থলে পুলিশ গিয়ে কৃষকদের সাথে কথা বলে যান চলাচল স্বাভাবিক করা হয়। অল্প সময়ের মধ্যে মিল কর্তৃপক্ষ এবং কৃষকদের নিয়ে যৌথ সভা করে সমস্যার সমাধানের আশ্বাসে কৃষকরা তাদের বিক্ষোবের অবসান ঘটায়।
এবিএন/আশরাফুল ইসলাম আশরাফ/জসিম/এমসি