শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • চিকিৎসকদের জন্য ৩৯ তম বিশেষ বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

চিকিৎসকদের জন্য ৩৯ তম বিশেষ বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

চিকিৎসকদের জন্য ৩৯ তম বিশেষ বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

ঢাকা, ২৫ মার্চ, এবিনিউজ : বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের স্বাস্থ্য ক্যাডারে চিকিৎসক নিয়োগ দিতে বিধিমালা সংশোধন করে ৩৯তম বিশেষ বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)।

আজ রবিবার বিকেলে কমিশনের ওয়েবসাইটে সহকারী সার্জনের ৪ হাজার ৫৪২টি শূন্য পদে এবং সহকারী ডেন্টাল সার্জনের ২৫০টি শূন্য পদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়।

এর আগে, আজ রবিবার বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের ৪৭তম প্রতিষ্ঠা দিবসে আলোচনা সভায় ৩৯তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের ঘোষণা দেন পিএসসির চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ সাদিক। এরপর বিকালেই কমিশনের ওয়েবসাইটে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তিটি প্রকাশ করা হয়।

প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, অনলাইনে ১০ এপ্রিল সকাল ১০টা থেকে আবেদন গ্রহণ ও ফি দেয়া শুরু হয়ে চলবে ৩০ এপ্রিল সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত। প্রার্থীদের ২১ বছর থেকে সর্বোচ্চ ৩২ বছর বয়স হতে হবে। যদি কোনো প্রার্থী এমবিবিএস/বিডিএস/সমমানের পরীক্ষায় অবতীর্ণ হয়ে থাকেন এবং তাঁর ওই পরীক্ষার ফলাফল ৩৯তম বিসিএস (বিশেষ)-এর আবেদনপত্র দাখিলের শেষ তারিখ পর্যন্ত প্রকাশিত না হয় তাহলে তিনি অনলাইনে আবেদনপত্র দাখিল করতে পারবেন, তবে তা সাময়িকভাবে গ্রহণ করা হবে। কেবল ওই প্রার্থীকেই অবতীর্ণ প্রার্থী হিসেবে বিবেচনা করা হবে যার এমবিবিএস/বিডিএস/সমমানের সব লিখিত পরীক্ষা ৩৯তম (বিশেষ) বিসিএস পরীক্ষার আবেদনপত্র গ্রহণের শেষ তারিখের মধ্যে অর্থাৎ ৩০ এপ্রিলের মধ্যে সম্পূর্ণভাবে শেষ হয়েছে।

টেলিটক মোবাইলে আবেদন ফি দেয়া যাবে। সাধারণ প্রার্থীদের ক্ষেত্রে ৭০০ টাকা এবং ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী, প্রতিবন্ধী ও তৃতীয় লিঙ্গের প্রার্থীদের ১০০ টাকা জমা দিতে হবে। লিখিত পরীক্ষা জুলাই মাসে শুধু ঢাকা কেন্দ্রে হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, ৩৯তম বিশেষ বিসিএসে এমসিকিউ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এতে ২০০ নম্বরের প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে দুই ঘণ্টায়। এ ছাড়া ১০০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষা হবে।

সিলেবাস অনুযায়ী, মেডিক্যাল সায়েন্স বা ডেন্টাল সায়েন্স বিষয়ে ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। এছাড়া বাংলা, ইংরেজি, বাংলাদেশ বিষয়াবলী ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলীতে ২০ নম্বর করে এবং মানসিক দক্ষতা ও গাণিতিক যুক্তিতে ১০ নম্বর করে মোট ২০০ নম্বরের পরীক্ষা হবে।

পিএসসির নিয়ম অনুযায়ী, প্রতি এমসিকিউ প্রশ্নের সঠিক উত্তরের জন্য ১ নম্বর দেওয়া হবে। প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য শূন্য দশমিক ৫০ নম্বর কাটা যাবে। মৌখিক পরীক্ষার পাস নম্বর ৫০।

উল্লেখ্য, সাধারণত বিসিএসে ২০০ নম্বরের জন্য চার ঘণ্টার এবং ১০০ নম্বরের জন্য তিন ঘণ্টার লিখিত পরীক্ষা হয়। সাধারণ ক্যাডারে নিয়োগে প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় উত্তীর্ণের পর ২০০ নম্বরের মৌখিকসহ মোট ১১০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষায় বসতে হয় সরকারি চাকরিপ্রার্থীদের। আর সাধারণ ক্যাডারের বাইরে অন্য কোনো ক্যাডারে পরীক্ষায় অংশ নিতে চাইলে সংশ্লিষ্ট পদ বা সার্ভিসের জন্য প্রাসঙ্গিক বিষয়ে পরীক্ষা দিতে হয়। সাধারণত লিখিত পরীক্ষার গড় ন্যূনতম পাস নম্বর ৫০ শতাংশ। আর ২০০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষার পাস নম্বর ৫০ শতাংশ।

পূর্ণাঙ্গ বিজ্ঞপ্তি:

এবিএন/জনি/জসিম/জেডি

ad

প্রধান শিরোনাম

  • সর্বশেষ খবর
  • সর্বাধিক পঠিত