বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১ ফাল্গুন ১৪৩১
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে ইসি’র বৈঠক বৃহস্পতিবার
খুলনা ও গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচন

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে ইসি’র বৈঠক বৃহস্পতিবার

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে ইসি’র বৈঠক বৃহস্পতিবার

ঢাকা, ২৫ এপ্রিল, এবিনিউজ : আসন্ন খুলনা ও গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে বৈঠক করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আগামীকাল বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় আগারাগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনের সম্মেলন কক্ষে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নুরুল হুদার সভাপতিত্বে এ বৈঠক হবে। সভায় অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার, ইসি সচিব ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে।

সভায় উপস্থিত থাকার জন্য এরই মধ্যে ইসির যুগ্ম সচিব (চলতি দায়িত্ব) ফরহাদ আহাম্মদ খান স্বাক্ষরিত চিঠি পুলিশ মহাপরিদর্শক, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সচিব, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ/র‌্যাব/আনসার ও ভিডিপি/ডিজিএফআই/এনএসআইয়ের মহাপরিচালক/ স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি) ঢাকার অতিরিক্ত মহাপুলিশ পরিদর্শক, ঢাকা ও খুলনা বিভাগীয় কমিশনার, ঢাকা ও খুলনা রেঞ্জের উপমহাপুলিশ পরিদর্শক, দুই সিটির রিটার্নিং কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্টদের কাছে পাঠানো হয়েছে।

ইসি সূত্র থেকে জানা গেছে, এই দুই সিটিতে পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি ও আনসার সদস্যরা নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবেন। সাধারণ কোন্দ্রে ২২ জন এবং গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রে ২৪ জন করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য মোতায়েন থাকবে। ভোটের আগে পরে মোট চার দিন প্রতিটি ওয়ার্ডে এক প্লাটুন র‌্যাব এবং দুই ওয়ার্ডে এক কোম্পানি বিজিবি সদস্য টহল ও রিজার্ভ ফোর্স হিসেবে নির্বাচনের মাঠে দায়িত্ব পালন করবে।

বৈঠকের কার্যপত্র থেকে জানা যায়, আয়তন ও জনসংখ্যায় বড় গাজীপুর সিটি করপোরেশনে পুলিশ-এপিবিএন-আনসার ব্যাটালিয়ান সদস্য নিয়ে গঠিত মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স থাকবে ১৯টি। এছাড়া র‌্যাবের ৫৭টি টিম ও ২৯ প্লাটুন বিজিবি থাকবে। আচরণ বিধিমালা প্রতিপালন ও নির্বাচনী অপরাধে তাৎক্ষণিক সাজা দিতে গাজীপুরে ৮৬ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও ১৯ জন বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট মোতায়েন করা হবে।

অপরদিকে খুলনা সিটি করপোরেশনে পুলিশ-এপিবিএন-আনসার ব্যাটালিয়ান সদস্য নিয়ে গঠিত ১০টি মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স, র‌্যাবের টিম থাকবে ৩১টি ও বিজিবি থাকবে ১৬ প্লাটুন। এছাড়া এ সিটিতে ৪৯ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও ১০ জন বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট থাকবেন।

এছাড়া প্রার্থীদের আচরণবিধি তদারকিতে থাকবে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এবং গুরুতর অপরাধের শাস্তির জন্য সামারি ট্রায়াল করে বিচার করবে বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট। ইতিমধ্যে আচরণবিধি মনিটরিংয়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা সিটি এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত হিসেবে টহল শুরু করেছে।

এবিএন/জনি/জসিম/জেডি

ad

প্রধান শিরোনাম

  • সর্বশেষ খবর
  • সর্বাধিক পঠিত