বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১ ফাল্গুন ১৪৩১
logo
  • হোম
  • ফেইসবুক থেকে
  • ...একজন কর্মীর খোলা চিঠি পড়ে ছাত্রলীগের সম্মেলন নিয়ে সুস্পষ্ট বার্তা দিবেন

...একজন কর্মীর খোলা চিঠি পড়ে ছাত্রলীগের সম্মেলন নিয়ে সুস্পষ্ট বার্তা দিবেন

...একজন কর্মীর খোলা চিঠি পড়ে ছাত্রলীগের সম্মেলন নিয়ে সুস্পষ্ট বার্তা দিবেন

নেত্রী বললে যদি সম্মেলন হয়, তাহলে ২৫ জুলাই এর মধ্যে হওয়ার কথা ছিল। ছাত্রলীগের গঠনতন্ত্র তো মাননীয় নেত্রীরই দেওয়া। সম্মেলন হওয়ার জন্য নেত্রীর নতুন করে কিছু বলা লাগবে না কারণ এটা তিনিই ছাত্রলীগের গঠনতন্ত্রে নির্ধারণ করে দিয়েছেন। কিছু মহল নিজেদের স্বার্থের জন্য নেত্রীর কাঁধে বন্দুক রেখে শিকার করতে চায়। নেত্রীকে কলঙ্কিত করতে চায়। যে নেত্রী দেশের সংবিধান রক্ষার জন্য নিজের জীবন বাজি রেখে নির্বাচন করেছে সেই নেত্রীর আদর্শের সংগঠন যদি নিজেদের পরিচালনার সংবিধান না মানে তাহলে নেত্রীকে অপমান করা হয়। আমাদের প্রাণপ্রিয় নেত্রী ২০০৮ সালের ডিসেম্বর এ ক্ষমতায় আসার পর সারাদেশব্যপী যে উন্নয়নের মহাযজ্ঞ চালিয়েছেন তিনি যদি এই দুষ্ট চক্রের মতো লোভী হতেন তাহলে নির্বাচন না দিয়েই ক্ষমতায় থাকতে চাইতেন। কিন্তু তিনি শত প্রতিকূলতার মধ্যে নির্বাচন করেছেন। এমন নেত্রীর কর্মী হয়ে ক্যামনে নেত্রীর কাঁধে বন্দুক রেখে নিজের স্বার্থে শিকার করেন? মনে রাখবেন, ছাত্রলীগের গঠনতন্ত্র শেখ হাসিনার অনুমোদিত। তাই, এর প্রত্যেকটি কথা মাননীয় নেত্রীর বক্তব্য। সুতরাং সম্মেলন হওয়ার জন্য নেত্রীর বক্তব্য দরকার নাই। বরং সম্মেলন না হওয়ার জন্য বাধা থাকলে সেক্ষেত্রে নেত্রীর বক্তব্য স্পষ্ট করা প্রয়োজন ছিল।

সম্মেলন না আয়োজনের ক্ষেত্রে নেত্রীকে নিয়ে মনগড়া ব্যাখ্যা না দিয়ে নেত্রীর সুস্পষ্ট বার্তা হাজির করুণ। না হলে আমি, সায়েম খান, (মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটির যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক) বলছি, অতি শীঘ্রই নেত্রী বরাবর খোলা চিঠি লিখবো। যে নেত্রী একজন চতুর্থ শ্রেণীর ছাত্রের চিঠি পড়ে পদক্ষেপ নেন, আমি মনে করি তিনি ছাত্রলীগের একজন কর্মীর খোলা চিঠি পড়ে ছাত্রলীগের সম্মেলন নিয়ে সুস্পষ্ট বার্তা দিবেন।

সায়েম খান’র স্ট্যাটাস থেকে

ad

প্রধান শিরোনাম

  • সর্বশেষ খবর
  • সর্বাধিক পঠিত