বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১ ফাল্গুন ১৪৩১
logo

ফেসবুকে একটা বিষয় খেয়াল করে দেখেছি যে, যারা ফেসবুকে বেশি সরব...

ফেসবুকে একটা বিষয় খেয়াল করে দেখেছি যে, যারা ফেসবুকে বেশি সরব...

ফেসবুকে একটা বিষয় খেয়াল করে দেখেছি যে, যারা ফেসবুকে বেশি সরব তাদের অধিকাংশই বাস্তব রাজনীতিতে ঠিক ততটাই নিষ্ক্রিয়। অনেক ক্ষেত্রে ব্যক্তিগতভাবে তাদের কেউ কেউ মিছিল মিটিংয়ে অংশ নিলেও তা মূলত ছবি তোলা ও সেলফি তোলাতেই সীমাবদ্ধ। এদের সঙ্গে মাঠের কর্মীদের যোগসূত্র প্রায়শই শুন্য এমনকি মাইনাসেও গিয়ে ঠেকে।

এই প্রক্রিয়ার রাজনীতি কেন্দ্রের চেয়ে তৃণমূলেই বেশি। দিনের পর দিন ঢাকায় থাকে, নিজস্ব ইউনিটের কর্মীদের সঙ্গে কিংবা নেতাদের সঙ্গে ন্যূনতম যোগাযোগ নাই, কিন্তু ছবিতে, ফেসবুকে উপস্থিতি শতভাগ। অনেকের কোন রিক্র্যুটমেন্টই নাই, অথচ ফেসবুক উপস্থিতিতে মনে হবে তিনি হাজারে হাজার কর্মীদের নেতা!

এই অবস্থা চলতে পারে না।

আমি ব্যক্তিগতভাবে বলতে পারি, আমি কিংবা ছাত্রলীগ'র সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগ, কারোরই দায়িত্ব গ্রহণের পূর্বে ফেসবুক ততটা সক্রিয় ছিল না। অথচ এখন মনে করা হচ্ছে যে, ফেসবুক উপস্থিতিই নেতা হওয়ার পূর্বশর্ত।

এরকম মরীচিকার পিছনে যারা ছুটছেন তারা অচিরেই হতাশ হবেন বলে আমার বিশ্বাস।

ফেসবুক ব্যবহার করুন, ব্যক্তিগত অনুভূতি প্রকাশ করুন এবং রাজনৈতিক সত্যাসত্যকে সকলের জানার সুযোগ করে দিন। কিন্তু এরচেয়ে বেশি নয়!

মনে রাখবেন, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ একটা পরিবার, যারা এই পরিবারে অতিরিক্ত চামবাজী, তেলবাজী এবং ছবি ব্যবহার করার মাধ্যমে ফাটল ধরানোর চেষ্টা করছে, তারা কালের অতল গহবরে হারিয়ে যাবে.

সুতরাং সাধু সাবধান!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

যার যা দায়িত্ব সেটা সঠিকভাবে পালন করুন।

(C) S M Jakir Hossain

সায়েম খান’র স্ট্যাটাস থেকে

ad

প্রধান শিরোনাম

  • সর্বশেষ খবর
  • সর্বাধিক পঠিত