শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২ ফাল্গুন ১৪৩১
logo

জেনে নিন ভালো বসের গুণ

জেনে নিন ভালো বসের গুণ

ঢাকা, ১৪ জানুয়ারি, এবিনিউজ : বিভাগটা ছোট হোক বা বড়, অফিসে বসের দায়িত্ব পালন সোজা কথা নয়। তাই কর্মীদের কাছে ‘ভালো’ বস হয়ে ওঠা বিশেষ এক চ্যালেঞ্জ।

বসগিরি মন্দ হলে প্রতিষ্ঠান বা সংশ্লিষ্ট বিভাগ কখনো সফল হতে পারে না। নতুন বা পুরনো সব কর্মীই তাদের মাথার ওপর আদর্শ বসের ছায়া দেখতে চায়। বস বা বড়কর্তারা কিছু গুণ নিজেদেরও যাচাই করে নিতে পারেন

যন্ত্র নয়, কর্মীরা মানুষ : দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, অনেক বস আছেন যারা কর্মীদের লোহালক্কড়ের যন্ত্র বলে মনে করেন। তাদের কাছ থেকে রোবটের কাজ আদায় করতে চান। অথচ কর্মীদের উৎপাদশীলতার চূড়ায় নেওয়ার অর্থ এই নয় যে তাদের ওপর স্টিমরোলার চালাতে হবে।

পছন্দের নির্দিষ্ট কেউ নেই : আস্থাভাজন কর্মী তো কয়েকজন থাকতেই পারে; কিন্তু বস হিসেবে আপনার চোখে নির্দিষ্ট পছন্দের ব্যক্তিত্ব বলতে কেউ থাকবে না। যদি থাকে তাহলে অন্যরা দমে যাবে। কারণ অন্যরা বুঝে নেবে যে আপনি তাদের পছন্দ করেন না। এতে টিমওয়ার্ক নষ্ট হবে।

নতুন কিছুতে উৎসাহী : অনেকেই পরিবর্তন বা নতুনকে গ্রহণ করতে নারাজ; কিন্তু যেখানে আছে সৃষ্টিশীলতা, সেখানে নতুন কিছু আসবেই। আর তা গ্রহণ করে নিতে হবে। যেসব বস কর্মীদের নতুন নতুন আইডিয়ার প্রতি উৎসাহী থাকেন, তাঁরা নিঃসন্দেহে অনুকরণীয়দের তালিকায় থাকবেন।

ভুল নিয়ে ব্যস্ততা নেই : ভুল নিয়ে পড়ে থাকে যারা তারা কেবল সময়ের অপচয় ঘটায়; কিন্তু অভিজ্ঞতাসম্পন্ন আদর্শ বসরা কখনো কর্মীদের ভুল নিয়ে সীমাহীন সময় অপচয় করেন না। সহায়ক হয়ে ওঠেন

সবাইকে বিবেচনায় রাখেন : ভালো বসরা সব কর্মীর চিন্তা-চেতনাকে প্রাধান্য দেন। প্রত্যেককে ব্যক্তিগত গবেষণার জন্য কিছু সময় বরাদ্দ করেন। এতে কর্মীদের সৃষ্টিশীলতার চর্চা বাড়ে।

বাধা সরিয়ে দেন : যারা কর্মীদের পথে বাধ হয়ে দাঁড়ান, ভালো বসের তালিকার ধারেকাছেও ফেলা যায় না তাদের। আদর্শ বসরা বরং কর্মীদের কাজের বাধা সরিয়ে দেন।

সূত্র : বিজনেস ইনসাইডার

এবিএন/সাদিক/জসিম/এসএ

ad

প্রধান শিরোনাম

  • সর্বশেষ খবর
  • সর্বাধিক পঠিত