
বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারের একজন কর্মকর্তা তার ফেসবুক আইডিতে কিছু আপত্তিজনক মন্তব্য করায় তাকে তার বক্তব্যের স্বপক্ষে তথ্য প্রমাণসহ কারণ ব্যাখ্যা করতে মন্ত্রনালয়ে তলব করা হয়েছে। তিনি আমলাতন্ত্র নিয়ে কটাক্ষ করেছেন । তিনি বেসরকারি কলেজ জাতিয়করণ বিষয়ে দুর্নীতির করে অর্থ আত্মসাতের কথা বলেছেন।
তিনি একজন সরকারি কর্মকর্তা। তার সরকারি কর্মকর্তা আচরণবিধি সম্পর্কে সম্যক ধারণা আছে কিনা জানিনা। একজন সরকারি কর্মকর্তা হয়ে কোন রকম তথ্য প্রমাণ ছাড়া পাবলিকলী এমন মন্তব্য করতে পারেন কিনা সেটা শিক্ষা ক্যাডারের নেতারা বলতে পারবেন। এ প্রজন্মের কর্মকর্তারা যদি মনে করেন এটাই তাদের স্বাধীনতা তবে বলতে হয় তার সরকারি চাকুরী করার কোন যোগ্যতাই নেই। সমস্যাটা হলো এই সমস্ত কর্মকর্তারা বছরের পর বছর প্রভাব খাটিয়ে পদ না থাকার পরও ঢাকা শহরে বিভিন্ন কলেজে সংযুক্তির মাধ্যমে পদায়ন নিয়ে বসে আছেন। এদেরকে ঢাকা শহরের বাইরে পদায়ন করলে সরকারি চাকুরী কাকে বলে টের পেত। ঢাকা শহর থেকে সকল সংযুক্তি বাতিল করে ঢাকা বাইরে পদায়ন করাই হতে পারে অর্বাচীনের মত মন্তব্য করার শাস্তি। এই সমস্ত অর্বাচীনের জন্য পুরো শিক্ষা ক্যাডার বিতর্কিত হবে। সেটাও এ ক্যাডারের কর্মকর্তারা বোঝা উচিত।
তার বক্তব্যের স্বপক্ষে তথ্য প্রমান উপস্থান করতে না পারলে তার বিরুদ্ধে অসদাচরণেরজন্য বিভাগীয় শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
রতন কুমার মজুমদার’র স্ট্যাটাস থেকে