
সাংবাদিকতার যে জিনিসটি আমি শিখেছিলাম তাহলো, কখনোই তথ্য লুকিয়ে রাখা সাংবাদিকদের কোন কাজ নয়। বরং কম বাক্য বেশি বেশি তথ্য জানানো একজন ভালো রিপোর্টারের দায়িত্ব। কোন পাঠক যদি শিরোনাম থেকে ইন্ট্রো পর্যন্ত ১২ লাইন খবর পড়ার পরও যখন বুঝতে পারে না তখন পাঠকের মনে সহচা প্রশ্ন জাগতে পারে আসলে সংবাদটি কিসের? তখন সত্যি আমাদের অনেক কষ্টের বিষয় হয়ে দাঁড়ায়।
৫৪ বাক্যের সংবাদটিতে ৪ জায়গায় দুর্নীতি আর ১ টি জায়গায় আত্মসাৎ শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে অত্যন্ত কৌশলে। বিশ্লেষণ করতে গিয়ে রিপোর্টার কেবলমাত্র সংবাদটি বিভিন্ন দিকে ওরিয়েন্টেশন করার চেষ্টা করেছে, যার ফলে সংবাদটি মূল্য জায়গা থেকে সরে গিয়েছে। সবচেয়ে মজার কথা হলো, এতিম শব্দটিই তারা ব্যবহার করেননি।
আমি জানি না ওই সংবাদটির সমালোচনা করার অধিকার রাখি কি না তবে বিশ্বাস করি, দেশের শীর্ষ পত্রিকায় ওই সংবাদটি কখনোই পেশাদারিত্বের পরিচয় বহন করে না। আমরা চাই, পেশাদারিত্বের জায়গা সাংবাদিকরা ধরে রাখুক। সাংবাদিকতায় ভুল-ভ্রান্তি হতেই পারে, তবে তথ্য লুকিয়ে রাখার চেষ্টা কিংবা টানিং করানো কোন পেশাদার সাংবাদিকের কাজ নয়।
রতন কুমার মজুমদার’র স্ট্যাটাস থেকেসাংবাদিকতার যে জিনিসটি আমি শিখেছিলাম তাহলো, কখনোই তথ্য লুকিয়ে রাখা সাংবাদিকদের কোন কাজ নয়। বরং কম বাক্য বেশি বেশি তথ্য জানানো একজন ভালো রিপোর্টারের দায়িত্ব। কোন পাঠক যদি শিরোনাম থেকে ইন্ট্রো পর্যন্ত ১২ লাইন খবর পড়ার পরও যখন বুঝতে পারে না তখন পাঠকের মনে সহচা প্রশ্ন জাগতে পারে আসলে সংবাদটি কিসের? তখন সত্যি আমাদের অনেক কষ্টের বিষয় হয়ে দাঁড়ায়।
৫৪ বাক্যের সংবাদটিতে ৪ জায়গায় দুর্নীতি আর ১ টি জায়গায় আত্মসাৎ শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে অত্যন্ত কৌশলে। বিশ্লেষণ করতে গিয়ে রিপোর্টার কেবলমাত্র সংবাদটি বিভিন্ন দিকে ওরিয়েন্টেশন করার চেষ্টা করেছে, যার ফলে সংবাদটি মূল্য জায়গা থেকে সরে গিয়েছে। সবচেয়ে মজার কথা হলো, এতিম শব্দটিই তারা ব্যবহার করেননি।
আমি জানি না ওই সংবাদটির সমালোচনা করার অধিকার রাখি কি না তবে বিশ্বাস করি, দেশের শীর্ষ পত্রিকায় ওই সংবাদটি কখনোই পেশাদারিত্বের পরিচয় বহন করে না। আমরা চাই, পেশাদারিত্বের জায়গা সাংবাদিকরা ধরে রাখুক। সাংবাদিকতায় ভুল-ভ্রান্তি হতেই পারে, তবে তথ্য লুকিয়ে রাখার চেষ্টা কিংবা টানিং করানো কোন পেশাদার সাংবাদিকের কাজ নয়।
নাদিম মাহমুদ’র স্ট্যাটাস থেকে