
১৯৭৫ সালের মধ্য আগস্ট থেকে ২০১৮ সালের ২২ এপ্রিল। এ সময়ের মধ্যে সরকারি কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মেরুদণ্ডের রোগে আক্রান্ত হননি। তাদের মধ্যে কেউ মেরুদণ্ডজনিত সমস্যায় সরকারি, বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি হয়েছেন, এ রকম তথ্য পাওয়া যায়নি।
উল্লেখিত সময়ের মধ্যে কোনো উপাচার্য মেরুদণ্ডজনিত কারণে অসুস্থ ছিলেন, এ বিষয়ে কোনো প্রতিবেদন পত্রিকার পাতায় নেই। এসব তথ্যের ভিত্তিতে অনেকে মনে করেন, উপাচার্যদের 'মেরুদণ্ড' নেই। তবে কারো কারো মেরুদণ্ড থাকলেও রোগে অাক্রান্ত না হওয়ায় তাদের হাসপাতালে ভর্তি হওয়া, চিকিৎসা নেয়ার তথ্য অনুসন্ধান করেও জানা সম্ভব হয়নি।
হাসান শান্তনু’র স্ট্যাটাস থেকে