![সম্মেলনে কোনো প্রার্থীর নাম প্রস্তাব ও সমর্থনের প্রয়োজন নেই...](https://archive.abnews24.com/assets/images/news_images/2018/05/01/ratan_137618.jpg)
সম্মেলনে কোনো প্রার্থীর নাম প্রস্তাব ও সমর্থনের প্রয়োজন নেই। যোগ্যতার ভিত্তিতে পারিবারিক ব্যাকগ্রাউন্ড ও মেধা- এসব বিবেচনায় নিয়ে সিলেকশন পদ্ধতিতে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব দেয়া হবে। ----- শেখ হাসিনা
মন্তব্য : যাদেরকে এ কাজটি করার দায়িত্ব দেয়া হবে তারা কতটুকু প্রেডিয়েক্টেবল । এখনতো আর কেউ বঙ্গবন্ধুর ছাত্রলীগ করে না । এখন করে ওমুক ভাই লীগ তমুক ভাই লীগ। যাদেরকে এই নেতা নির্বাচন করতে দেয়া হবে তাদের উপর কতটুকু আস্থা রাখা যায় ? তারা নিজের দল ভারী করার জন্য কোটারীলীগ বানাবে। আর এগুলো করতে গিয়ে কি পরিমান ড্রিল হয় সেটা সবার জানা। শোনা যাচ্ছে কোন কোন নেতার আত্মীয় স্বজনকে কমিটিতে ঢোকানোর জন্য এখনই তদবির শুরু হয়ে গেছে।
প্রস্তাব :
১। একটি ৫ সদস্যের স্টিয়ারিং কমিটি করা যেতে পারে। তারা সভাপতি , সাধারণ সম্পাদক , সহ সভাপতি-১ সহ সভাপতি-২ , যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সহ যাচাই বাছাই করে নামের তালিকা নেত্রীর কাছে জমা দিবেন । ( স্টিয়ারিং কমিটির সদস্য হতে পারেন দলের সাধারণ সম্পাদক এবং তিনজন যুগ্ম সাধারণ সম্পাাদক )
২। নেত্রী গোয়েন্দা সংস্থার মাধ্যমে তাদের পরিবার , অতীত ইতিহাস , আত্মীয় স্বজন দুই জেনারেশনের তথ্য নিয়ে চুড়ান্ত কমিটি তৈরী করেবন।
রতন কুমার মজুমদার’র স্ট্যাটাস থেকে